এর বেশ কিছু ভার্সন আছে । সব অপারেটিং সিস্টেম উন্মুক্ত , সবচেয়ে মজার বিষয় হল এন্ড্রয়েড এর সব ভার্সন ই কোন না কোন সুস্বাদু খাবারের নামে নামকরন হয়েছে ।
তাছাড়া আর যেসকল বিষয় অ্যান্ড্রয়েড কে এতো জনপ্রিয় করেছে –
- – নিজস্ব ওপেন সোর্স ওয়েবকিট ভিত্তিক ইনটিগ্রেটেড ব্রাউজার ছাড়াও অনন্য বিখ্যাত ব্রাউজার যেমন অপেরা, ফায়ারফক্স বাবহারের সুবিধা।
- – উন্নত মিডিয়া সাপোর্ট যা বিভিন্ন অডিও ও ভিডিও ফরম্যাট (যেমন MPEG4, H.264, MP3, AAC, AMR, JPG, PNG, GIF) সাপোর্ট করে।
- – ফ্রী লাইব্রেরী – আপনি পাবেন গুগল বুকস, জিনিও ম্যাগাজিন, বা এনড্রয়েড পিট থেকে শত শত ই-বই (ePub ফরম্যাটে)।
- – উন্নত ক্যামেরা, জি পি এস, কম্পাস, এক্সেলারোমিটার সাপোর্ট।
- – জি এস এম টেলিফোনি, ব্লু-টুথ, এজ, থ্রি-জি, ওয়াই-ফাই সাপোর্ট ।
- – উন্নত গ্রাকিক্স সাপোর্ট ।
- – উন্নত ডেভেলপমেন্ট এনভায়রনমেন্ট এবং ডালভিক ভার্চুয়াল মেশিন ।
- – “এনড্রয়েড মার্কেট” নামের প্রায় ছয় লক্ষ সফটওয়্যারের এক বিশাল ভাণ্ডার যেখানে বেশিরভাগ সফটওয়্যারই ফ্রী ও সম্পূর্ণ কার্যকরী।
- – বিভিন্ন ওয়েবসাইট/ওয়াপসাইট থেকে সফটওয়্যার ডাউনলোডের সহজলভ্যতা। আইফোন বা আইপডের জন্য কোন সফটওয়্যার বা মিডিয়া আপনার ডিভাইসে ব্যবহার করতে হলে আপনাকে আ্যপেলের ওয়েবসাইট বা আইটিউনসের সাহায্য নিতেই হবে। কিন্তু এনড্রয়েডের ডাউনলোড আপনি যে কোন থার্ড পার্টি ওয়েবসাইট (যেখানে পাওয়া যায়)
- – সম্পূর্ণ ফ্ল্যাশ সাপোর্ট যা ভার্সন ২.২ থেকে পাওয়া যাচ্ছে।
এছাড়া আমাদের বাংলাদেশ এ এখন সিম্ফনির ( symphony ) W সিরিজের ও ওয়ালটনের প্রিমো সিরিজের এনড্রয়েড হ্যান্ডসেট পাওয়া যাচ্ছে ।
অ্যান্ড্রয়েড এর জয়যাত্রা:
- অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন ২.০/২.১ (Eclair) – অক্টোবর ২৬, ২০০৯
- অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন ২.২ (Froyo) – মে ২০ , ২০১০
- অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন ২.৩ (Gingerbread) – ডিসেম্বর ৬, ২০১০
- অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন ৩.০/৩.১ (Honeycomb) – ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১১
- অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন ৪.০ (Ice Cream Sandwich) – অক্টোবর ১৯ , ২০১১
- অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন ৪.১ (Android 4.1 Jelly Bean)- জুলাই, ২০১২
No comments:
Post a Comment